Dhanteras 2021: ধনতেরাসের দিনেই কেন সোনা কেনার এত ধুম! জানেন?
দীপাবলির দু-দিন আগে পালিত হয় ধনতেরস বা ধন ত্রয়োদশী তিথি। কেনাকাটা করার জন্য এই দিনটি সবচেয়ে শুভ বলে মনে করা হয়। তবে ধনতেরসে সোনার কেনার দিকেই সবচেয়ে বেশি ঝোঁক থাকে। কেন ধনতেরসে সোনা কেনার রীতি প্রচলিত, তা জেনে নিন।
EiSamay.Com 2 Nov 2021, 12:36 pm
এই সময় অ্যাস্ট্রো ডেস্ক: আজ ২ নভেম্বর ২০২১ মঙ্গলবার পালিত হচ্ছে ধনতেরস। পাড়ায় পাড়ায় মাইক নিয়ে প্রচার চালাচ্ছে সোনার দোকানগুলি। বেশ কিছু দোকানের সামনে বড় করে বাঁধা হয়েছে প্যান্ডেলও। নিত্যপ্রয়োজনীয় সব জিনিসের দামই এখন হু হু করে বাড়ছে। তার মধ্যে সোনা কেনা মধ্যবিত্তর পকেটে ছ্যাঁকার সমান। কিন্তু ধনতেরাসে একটুকরো সোনা হলেও কিনতে চেষ্টা করে বাঙালি। গৃহলক্ষ্মীকে সন্তুষ্ট করতে অনেকে রূপোও কেনেন। মূলত উত্তর ও পশ্চিম ভারতীয় উৎসব ধনতেরস। কিন্তু এখন সেই উৎসব সর্বজনীন৷ বারো মাসে তেরো পার্বণে অভ্যস্ত বাঙালির ঘরেও এখন ধনতেরস। ধন অর্থে সম্পদ। তেরস হল ত্রয়োদশী তিথি। হিন্দু বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী, কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের ত্রয়োদশীতে পালিত হয় ধনতেরস৷ বিশ্বাস, কালীপুজোর আগে বিশেষ এই দিনে।
এই বছর ধনতেরসের শুভ মুহূর্ত রয়েছে মঙ্গলবার ৬টা ১৭ মিনিট থেকে রাত ৮টা ১১ মিনিট পর্যন্ত। এই সময়টাই কেনাকাটার জন্য সবচেয়ে শুভ।
পুরাণ অনুযায়ী, ধনতেরাসের অন্য কাহিনি প্রচলিত। রাজা হিমার ১৬ বছরের ছেলের একটি অভিশাপ ছিল। তার কুষ্টিতে লেখা ছিল বিয়ের চারদিনের মাথায় সাপেরকামড়ে মৃত্যু হবে তার। তাই বিয়ের চতুর্থ রাতে স্বামীকে ঘুমোতে দেননি স্ত্রী। বাড়ির সব সোনা-রূপো জড়ো করে আলো দিয়ে বাড়ি সাজিয়ে রাখেন। সারারাত স্বামীর সঙ্গে গল্প করেন। গান শোনান। পরদিন যখন মৃত্যুর দেবতা ঘরের দরজায় এসে উপস্থিত হন, তখন সোনার জৌলুসে তাঁর চোখ ধাঁধিয়ে যায়। প্রাণ বেঁচে যায় রাজপুত্রর। যে কারণে এই দিনটি ধনতেরাস হিসেবে পালন করা হয় আর এই দিন সাধ্যমতো যে কোনও ধাতু কেনার কথা বলা হয়। এছাড়াও এই দিন কুবেরের পুজো করা হয়। তাই এইদিন ব্যবসায়ীরা নতুন কিছু কেনেন।
সোনা বা রূপো কেনা মানে, কোনও ভালো কিছুতে বিনিয়োগ করা। যেখান থেকে পরবর্তীতেও অর্থাগমের সুযোগ থাকে। তাই এদিন সামান্য হলেও সোনা কিনতে বলা হয়। সোনা কিনে বাড়িতে আসার পর এদিন ঘর পরিষ্কার করে লক্ষ্মীর পুজো করতে হয়।
এই বছর ধনতেরসের শুভ মুহূর্ত রয়েছে মঙ্গলবার ৬টা ১৭ মিনিট থেকে রাত ৮টা ১১ মিনিট পর্যন্ত। এই সময়টাই কেনাকাটার জন্য সবচেয়ে শুভ।
পুরাণ অনুযায়ী, ধনতেরাসের অন্য কাহিনি প্রচলিত। রাজা হিমার ১৬ বছরের ছেলের একটি অভিশাপ ছিল। তার কুষ্টিতে লেখা ছিল বিয়ের চারদিনের মাথায় সাপেরকামড়ে মৃত্যু হবে তার। তাই বিয়ের চতুর্থ রাতে স্বামীকে ঘুমোতে দেননি স্ত্রী। বাড়ির সব সোনা-রূপো জড়ো করে আলো দিয়ে বাড়ি সাজিয়ে রাখেন। সারারাত স্বামীর সঙ্গে গল্প করেন। গান শোনান। পরদিন যখন মৃত্যুর দেবতা ঘরের দরজায় এসে উপস্থিত হন, তখন সোনার জৌলুসে তাঁর চোখ ধাঁধিয়ে যায়। প্রাণ বেঁচে যায় রাজপুত্রর। যে কারণে এই দিনটি ধনতেরাস হিসেবে পালন করা হয় আর এই দিন সাধ্যমতো যে কোনও ধাতু কেনার কথা বলা হয়। এছাড়াও এই দিন কুবেরের পুজো করা হয়। তাই এইদিন ব্যবসায়ীরা নতুন কিছু কেনেন।
সোনা বা রূপো কেনা মানে, কোনও ভালো কিছুতে বিনিয়োগ করা। যেখান থেকে পরবর্তীতেও অর্থাগমের সুযোগ থাকে। তাই এদিন সামান্য হলেও সোনা কিনতে বলা হয়। সোনা কিনে বাড়িতে আসার পর এদিন ঘর পরিষ্কার করে লক্ষ্মীর পুজো করতে হয়।