এই সময় অ্যাস্ট্রো ডেস্ক: শ্রাবণ পক্ষের পঞ্চমীকে নাগ পঞ্চমী বলা হয়ে থাকে। নাগ পঞ্চমী উপলক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন মন্দিরে শুরু হয়েছে বিশেষ পূজাপাঠ। বিশেষ করে উত্তর ভারতের মন্দিরগুলিতে নাগ পঞ্চমী উপলক্ষ্যে বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন জ্যোতির্লিঙ্গ মন্দির, যেমন মধ্যপ্রদেশের মহাকাল মন্দিরে শিবের আরাধনার সঙ্গে সঙ্গে নাগ দেবতার পুজো হয়। তবে এদেশে এমন একটি মন্দির রয়েছে যেখানে নাগপঞ্চমী উপলক্ষ্যে বিশেষ পুজো আয়োজিত হয়। বছরে কেবল এই একটি দিনেই খোলে মন্দিরের দরজা। উজ্জয়িনীর নাগ চন্দ্রেশ্বর মন্দির ঘিরে রয়েছে একাধিক কাহিনি। শ্রাবণ মাসের শুক্লপক্ষ তিথিতে এখানে গোটা দেশের মতোই ধুমধাম সহকারে আয়োজিত হয় নাগপঞ্চমীর অনুষ্ঠান। আর এমন দিনেই কেবলমাত্র নাগচন্দ্রেশ্বর মন্দিরের দরজা খোলে। মনে করা হয় নাগপঞ্চমী তিথিতেই কেবলমাত্র এই মন্দিরের ভিতর প্রকট হন নাগরাজ তক্ষক। আর সেদনিই তিনি ভক্তদের আশীর্বাদ দেন। ফলে নাগ পঞ্চমীর দিনই খোলা হয় মন্দিরের কপাট। আর মন্দিরের মূল মূর্তিতে দেখা য়ায় শিব-পার্বতী-গণেশের মাথায় ছাতার মতো বিরাজ করছেন নাগরাজ। তবে এই বছর করোনাভাইরাসের কারণে ভক্তরা নাগাচন্দ্রেশ্বরের দুর্লভ মূর্তি সরাসরি দেখতে পাবেন না। মন্দির কমিটির ওয়েবসাইট এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় ভক্তদের জন্য দর্শনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
নাগচন্দ্রেশ্বরের অজানা কথায় বলা হয়, শিবকে তুষ্ট করতে বছরের পর বছর নাগরাজ তক্ষক তপস্যা করেন। নাগরাজের তপস্যায় খুশি হয়ে শিব তাঁকে বরদান করেন। এরপর থেকেই শিবের সঙ্গে নাগরাজ বসবাস শুরু করেন। প্রসঙ্গত, এই নাগচন্দ্রেশ্বর মন্দিরই বিশ্বের একমাত্র মন্দির যেখানে বিষ্ণুর বদলে নাগশয্যায় থাকেন শিব। আর এই বিরল মূর্তি দেখতে পাওয়া যায় কেবলমাত্র নাগপঞ্চমীর দিন। তবে এই বছর করোনা অতিমারীর কারণে নাগ পঞ্চমীতেও খোলা হল না নাগচন্দ্রেশ্বর মন্দিরের দরজা।
এদিন উত্তর ভারতের বহু জায়গায় নাগ পঞ্চমী উপলক্ষে সাপকে দুধ খাইয়ে পুজো করা হয়। এই পুজোর বিভিন্ন ব্যাখ্যা দেওয়া হয়। অনেকে মনে করেন যে নাগ প্রাচীন ভারতের অত্যন্ত প্রতাপী জাতি। আধুনিক নাগ এই নাগ প্রজাতিরই বংশজ। কারোর কারোর মতে, নাগবংশীরা নাগলোক সমুদ্রতল অথবা গোড়া থেকেই উষ্ণকোটিবন্ধীয় পর্বতমালায় থাকতেন। তারা খুব পরিশ্রমী এবং জ্ঞানী ছিলেন। নাগকন্যারা খুব সুন্দরী হতেন। অর্জুনের স্ত্রী উলুপি এমনই এক নাগকন্যা। ভারতের পাশাপাশি চিনেও নাগলোক নিজের প্রতাপ বিস্তার করেছিল। ভারতের মতো সেখানেও তাদের পুজো হয়।
নাগচন্দ্রেশ্বরের অজানা কথায় বলা হয়, শিবকে তুষ্ট করতে বছরের পর বছর নাগরাজ তক্ষক তপস্যা করেন। নাগরাজের তপস্যায় খুশি হয়ে শিব তাঁকে বরদান করেন। এরপর থেকেই শিবের সঙ্গে নাগরাজ বসবাস শুরু করেন। প্রসঙ্গত, এই নাগচন্দ্রেশ্বর মন্দিরই বিশ্বের একমাত্র মন্দির যেখানে বিষ্ণুর বদলে নাগশয্যায় থাকেন শিব। আর এই বিরল মূর্তি দেখতে পাওয়া যায় কেবলমাত্র নাগপঞ্চমীর দিন। তবে এই বছর করোনা অতিমারীর কারণে নাগ পঞ্চমীতেও খোলা হল না নাগচন্দ্রেশ্বর মন্দিরের দরজা।
এদিন উত্তর ভারতের বহু জায়গায় নাগ পঞ্চমী উপলক্ষে সাপকে দুধ খাইয়ে পুজো করা হয়। এই পুজোর বিভিন্ন ব্যাখ্যা দেওয়া হয়। অনেকে মনে করেন যে নাগ প্রাচীন ভারতের অত্যন্ত প্রতাপী জাতি। আধুনিক নাগ এই নাগ প্রজাতিরই বংশজ। কারোর কারোর মতে, নাগবংশীরা নাগলোক সমুদ্রতল অথবা গোড়া থেকেই উষ্ণকোটিবন্ধীয় পর্বতমালায় থাকতেন। তারা খুব পরিশ্রমী এবং জ্ঞানী ছিলেন। নাগকন্যারা খুব সুন্দরী হতেন। অর্জুনের স্ত্রী উলুপি এমনই এক নাগকন্যা। ভারতের পাশাপাশি চিনেও নাগলোক নিজের প্রতাপ বিস্তার করেছিল। ভারতের মতো সেখানেও তাদের পুজো হয়।