এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : দরং এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান চালানোর সময় মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে এমনটাই অনুমান অসম মানবাধিকার কমিশনের। গত বৃহস্পতিবার দরং জেলার ঢোলপুরের গরুখুঁটি এলাকায় বেআইনি দখলদারদের উচ্ছেদ করতে অভিযান চালায় পুলিশ। অভিযান চালানোর সময় পুলিশের সঙ্গে অনুপ্রবেশকারীদের সংঘর্ষে দুজন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। ওই ঘটনায় পুলিশের দাবি, তাঁদের উপর অতর্কিতে হামলা চালানো হয়। সেই সময় আত্মরক্ষার জন্য তাঁরা গুলি চালাতে বাধ্য হয়। এছাড়াও ওই হামলায় ৯জন পুলিশ কর্মী সহ ১৫ জন আহত হয়েছে বলে দাবি পুলিশের।
ইতিমধ্যেই ওই ঘটনার বিচারবিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে অসমের সরকার। গুয়াহাটি হাইকোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নেতৃত্বে ওই ঘটনার তদন্ত করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
এদিকে, ওই অভিযান চালানো নিয়ে রাজ্য মানবাধিকার কমিশনে অভিযোগ দায়ের করেন অসমের বিরোধী দলনেতা, কংগ্রেসের বিধায়ক দেবব্রত সাইকিয়া। তারপরেই মানবাধিকার কমিশন জানিয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে তাদের মনে হয়েছে ওই অভিযান চালানোর সময়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে। এই নিয়ে দরং জেলার প্রশাসনের কাছে তারা তদন্ত ঠিকমত করার বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছে। একই সঙ্গে মানবাধিকার কমিশন ওই ঘটনা নিয়ে কোনও তদন্ত কমিটি করা হয়েছে কী না তাও জানতে চেয়েছে অসমের স্বরাষ্ট্র দফতরের কাছে। এই নিয়ে কী পদক্ষেপ স্বরাষ্ট্র দফতর নিয়েছে সেটাও ২১ দিনের মধ্যে জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কমিশনের পক্ষ থেকে।
এই বিষয়ে কংগ্রেস বিধায়ক দেবব্রত সাইকিয়া গত ২৪ সেপ্টেম্বর অভিযোগ জানান যে, ওই এলাকাতে গত ২১ এবং ২৩ সেপ্টেম্বর যে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয় সেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে। পুলিশের গুলিতে ১২ বছরের একটি বালক সহ দুজন মারা যায়। ওই এলাকার আরও কয়েকটি সংগঠনও এই নিয়ে মানবাধিকার কমিশনের কাছে অভিযোগ জানান তিনি।
অসমের কংগ্রেস সাংসদ রিপুন বরা এই ঘটনার স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে দরং এলাকার পুলিশ সুপার এবং ডেপুটি কমিশনারকে সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান। কারণ, দরং এলাকার পুলিশ সুপার সুশান্ত বিশ্ব শর্মা, অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মার নিজের ভাই।
যদিও হিমন্ত বিশ্ব শর্মা দাবি করেন, উচ্ছেদ অভিযানের সময়ে যে হিংসার ঘটনা ঘটে তার জন্য দায়ী Popular Front of India (PFI) নামে একটি দল। এর প্রমাণ তাদের কাছে বলেও দাবি করেন তিনি।
ইতিমধ্যেই ওই ঘটনার বিচারবিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে অসমের সরকার। গুয়াহাটি হাইকোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নেতৃত্বে ওই ঘটনার তদন্ত করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
এদিকে, ওই অভিযান চালানো নিয়ে রাজ্য মানবাধিকার কমিশনে অভিযোগ দায়ের করেন অসমের বিরোধী দলনেতা, কংগ্রেসের বিধায়ক দেবব্রত সাইকিয়া। তারপরেই মানবাধিকার কমিশন জানিয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে তাদের মনে হয়েছে ওই অভিযান চালানোর সময়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে। এই নিয়ে দরং জেলার প্রশাসনের কাছে তারা তদন্ত ঠিকমত করার বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছে। একই সঙ্গে মানবাধিকার কমিশন ওই ঘটনা নিয়ে কোনও তদন্ত কমিটি করা হয়েছে কী না তাও জানতে চেয়েছে অসমের স্বরাষ্ট্র দফতরের কাছে। এই নিয়ে কী পদক্ষেপ স্বরাষ্ট্র দফতর নিয়েছে সেটাও ২১ দিনের মধ্যে জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কমিশনের পক্ষ থেকে।
এই বিষয়ে কংগ্রেস বিধায়ক দেবব্রত সাইকিয়া গত ২৪ সেপ্টেম্বর অভিযোগ জানান যে, ওই এলাকাতে গত ২১ এবং ২৩ সেপ্টেম্বর যে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয় সেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে। পুলিশের গুলিতে ১২ বছরের একটি বালক সহ দুজন মারা যায়। ওই এলাকার আরও কয়েকটি সংগঠনও এই নিয়ে মানবাধিকার কমিশনের কাছে অভিযোগ জানান তিনি।
অসমের কংগ্রেস সাংসদ রিপুন বরা এই ঘটনার স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে দরং এলাকার পুলিশ সুপার এবং ডেপুটি কমিশনারকে সেখান থেকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান। কারণ, দরং এলাকার পুলিশ সুপার সুশান্ত বিশ্ব শর্মা, অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মার নিজের ভাই।
যদিও হিমন্ত বিশ্ব শর্মা দাবি করেন, উচ্ছেদ অভিযানের সময়ে যে হিংসার ঘটনা ঘটে তার জন্য দায়ী Popular Front of India (PFI) নামে একটি দল। এর প্রমাণ তাদের কাছে বলেও দাবি করেন তিনি।