JMM সরকারের পতন ঘটাতে চাইছেন Himanta Biswa Sarma! অভিযোগ নিয়ে মুখ খুললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী
Himanta Biswa Sarma জানিয়েছেন তাঁর সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই যোগাযোগ আছে ওই কংগ্রেস নেতাদের। এক সময়ে কংগ্রেসেই ছিলেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। তিনি জানান, কংগ্রেস নেতারা তাঁর পুরানো বন্ধু। আর এর মধ্যে আলাদা কিছুই নেই। শনিবার হাওড়ায় টাকা সহ ধরা পড়েছেন ঝাড়খণ্ডের তিন কংগ্রেস বিধায়ক।
হাইলাইটস
- কংগ্রেসের আনা অভিযোগ ওড়ালেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা।
- ধৃতদের রবিবার হাওড়া আদালতে তোলা হয়।
- ওই পাঁচজনকে হাওড়ার জেলা আদালত ১০ দিনের সিআইডি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে।
কংগ্রেসের আনা অভিযোগ ওড়ালেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। যদিও Himanta Biswa Sarma জানিয়েছেন তাঁর সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই যোগাযোগ আছে ওই কংগ্রেস নেতাদের। এক সময়ে কংগ্রেসেই ছিলেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। তিনি জানান, কংগ্রেস নেতারা তাঁর পুরানো বন্ধু। আর এর মধ্যে আলাদা কিছুই নেই। শনিবার হাওড়ায় টাকা সহ ধরা পড়েছেন ঝাড়খণ্ডের তিন কংগ্রেস বিধায়ক। গাড়ি থেকে ৪৯ লাখ টাকা উদ্ধারের ঘটনায় পুলিশ তিন বিধায়কসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করে। ধৃতদের রবিবার হাওড়া আদালতে তোলা হয়। ওই পাঁচজনকে হাওড়ার জেলা আদালত ১০ দিনের সিআইডি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে। এদিকে এই নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনীতি।
অভিযোগ উঠেছে, Jharkhand-র JMM সরকারের পতন ঘটাতে খেলা শুরু করেছেন Himanta Biswa Sarma। যদিও অভিযোগ উড়িয়ে তিনি বলেন, “ আমার পুরাতন বন্ধু হিসাবে কংগ্রেস নেতাদের অনেকেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছেন। আমি কংগ্রেসে প্রায় ২০ বছর ছিলাম। তাঁরা গুয়াহাটি এলে আমার সঙ্গে দেখা করেন। দিল্লিতে গেলে আমিও তাঁদের সঙ্গে দেখা করি। আর এর মধ্যে খারাপ কিছুই নেই। অন্য কোনও অর্থও নেই।”
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে কংগ্রেস ছেড়ে BJP-তে যোগ দেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। গত বছর অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব নেন তিনি। তাঁর আগের আমলে তিনি ছিলেন অসমের স্বাস্থ্যমন্ত্রী। ঝাড়খণ্ডের কংগ্রেস নেতারা টাকা সহ গ্রেফতার হওয়ার পরেই অভিযোগ উঠেছে, অসমের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ আছে তাঁদের। উল্লেখ্য, একটি গাড়িতে করে কলকাতার দিকে আসছিলেন Irfan Ansari, Rajesh Kachchap এবং Naman Bixal Kongari নামের ওই তিন বিধায়ক। তাঁদের সঙ্গে প্রচুর পরিমাণ টাকা আছে বলে খবর পাওয়ার পরেই শনিবার রাতে ওই গাড়িতে তল্লাশি চালায় পুলিশ।
কংগ্রেসের দাবি, JMM সরকারের পতন ঘটাতে চাইছে BJP। এই জন্য বিধায়কদের ১০ কোটি টাকা দেওয়ার কথা বলেছে BJP। এই সঙ্গেই তাঁদের মন্ত্রী করা হবে বলেও প্রলোভন দেখানো হচ্ছে। এনিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন ঝাড়খণ্ডের কংগ্রেস বিধায়ক Kumar Jaimangal। তাঁর দাবি, Rajesh Kachchap এবং Naman Bixal Kongari তাঁকেও কলকাতা যাওয়ার জন্য বলেছিল। তাঁকেও বিধায়ক পিছু ১০ কোটি টাকা দেওয়ার প্রলোভন দেখানো হয়। তাঁর দাবি, “ কলকাতা থেকে গুয়াহাটি যাওয়ার কথা ছিল ওই বিধায়কদের। অসমের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গেও মিটিং করার কথা ছিল তাঁদের।” উল্লেখ্য, এর আগেই মুখ্যমন্ত্রী বদল হয়েছে মহারাষ্ট্রে। সেখানের বিদ্রোহী বিধায়কদের নিয়ে গুয়াহাটির হোটেলে ছিলেন Eknath Shinde। পরে Uddhav Thackerayকে সরিয়ে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী হন একনাথ। সেখানে হিমন্তর আতিথ্যে তাঁরা ছিলেন বলেও অভিযোগ। ওই হোটেলে হিমন্ত এবং তাঁর মন্ত্রীরা নিয়মিত জেতেন বলেও অভিযোগ।
অভিযোগ উঠেছে, Jharkhand-র JMM সরকারের পতন ঘটাতে খেলা শুরু করেছেন Himanta Biswa Sarma। যদিও অভিযোগ উড়িয়ে তিনি বলেন, “ আমার পুরাতন বন্ধু হিসাবে কংগ্রেস নেতাদের অনেকেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছেন। আমি কংগ্রেসে প্রায় ২০ বছর ছিলাম। তাঁরা গুয়াহাটি এলে আমার সঙ্গে দেখা করেন। দিল্লিতে গেলে আমিও তাঁদের সঙ্গে দেখা করি। আর এর মধ্যে খারাপ কিছুই নেই। অন্য কোনও অর্থও নেই।”
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে কংগ্রেস ছেড়ে BJP-তে যোগ দেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। গত বছর অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব নেন তিনি। তাঁর আগের আমলে তিনি ছিলেন অসমের স্বাস্থ্যমন্ত্রী। ঝাড়খণ্ডের কংগ্রেস নেতারা টাকা সহ গ্রেফতার হওয়ার পরেই অভিযোগ উঠেছে, অসমের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ আছে তাঁদের। উল্লেখ্য, একটি গাড়িতে করে কলকাতার দিকে আসছিলেন Irfan Ansari, Rajesh Kachchap এবং Naman Bixal Kongari নামের ওই তিন বিধায়ক। তাঁদের সঙ্গে প্রচুর পরিমাণ টাকা আছে বলে খবর পাওয়ার পরেই শনিবার রাতে ওই গাড়িতে তল্লাশি চালায় পুলিশ।
কংগ্রেসের দাবি, JMM সরকারের পতন ঘটাতে চাইছে BJP। এই জন্য বিধায়কদের ১০ কোটি টাকা দেওয়ার কথা বলেছে BJP। এই সঙ্গেই তাঁদের মন্ত্রী করা হবে বলেও প্রলোভন দেখানো হচ্ছে। এনিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন ঝাড়খণ্ডের কংগ্রেস বিধায়ক Kumar Jaimangal। তাঁর দাবি, Rajesh Kachchap এবং Naman Bixal Kongari তাঁকেও কলকাতা যাওয়ার জন্য বলেছিল। তাঁকেও বিধায়ক পিছু ১০ কোটি টাকা দেওয়ার প্রলোভন দেখানো হয়। তাঁর দাবি, “ কলকাতা থেকে গুয়াহাটি যাওয়ার কথা ছিল ওই বিধায়কদের। অসমের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গেও মিটিং করার কথা ছিল তাঁদের।”