এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক : অসমে জাল সার্ফিটিকেট দেখিয়ে শিক্ষকতার চাকরি করার অভিযোগ উঠেছে একাধিক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ঘটনায় ৩৬ জন ভুয়ো শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে অসম CID। মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মার নির্দেশে শুরু হয়েছে তদন্ত। এই ঘটনার জাল অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত বলেই মনে করছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, এই ঘটনায় দু'জন দালাল সহ মোট সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে অভিযুক্ত সাতজনকে ধরা হয়েছে বলে জানিয়েছেন CID আধিকারিকরা। এই নিয়ে এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ২৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সোমবার কোকড়াঝাড়, চিরাং, বাকসা, উদলগুড়ি এলাকাতে অভিযান চালিয়ে ২১ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
অসমে সরকারি স্কুলে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণিতে শিক্ষক হিসাবে চাকরি পেতে গেলে TET certificate বাধ্যতামূলক। Bodoland Territorial Region এলাকাতে Teachers Eligibility Test (TET) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পেরেও জাল সার্টিফিকেট জমা দিয়ে চাকরি করছেন অনেকেই। এই অভিযোগ ওঠার পরেই তদন্তের নির্দেশ দেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।
জানা গিয়েছে, অসমের বোরোল্যান্ড টেরিটোরিয়াল এলাকার কোকড়াঝাড়ের শিক্ষা দফতরের আধিকারিকের কাছে ওই সার্টিফিকেট জমা দিয়েছিলেন ওই ৩৬ জন। পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে দেখা গিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ ওঠে সেটা সত্যি। ওই শিক্ষকদের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, জালিয়াতি এবং প্রতারণার মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়াও প্রাথমিক তদন্তে অসমে ১০০-র বেশি শিক্ষক জাল TET সার্টিফিকেট জমা দিয়ে চাকরি করছেন বলে ধরা পড়েছে।
এই বিষয়ে অসমের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, 'আরও কয়েকজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। ওই শিক্ষকরাও পুলিশের নজরদারির মধ্যে আছেন। তাদেরও খুব তাড়াতাড়ি গ্রেফতার করা হবে। এই চক্রের সঙ্গে যারা জড়িত আছেন তাদের কাউকেই ছাড়া হবে না।'
জানা গিয়েছে, TET উত্তীর্ণ হতে না পারলেও ওই জাল সার্টিফিকেট বানানোর জন্য কিছু fake রোল নম্বর ব্যবহার করা হয়। আবার কিছু ক্ষেত্রে, সফল পরীক্ষার্থীদের রোল নম্বর ব্যবহার করেও ওই জাল সার্টিফিকেট তৈরি করা হয়েছে।
আধিকারিকরা জানান, যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের জেরা করা হচ্ছে। ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদ চলার সময়েই কয়েকজন দালালের নাম উঠে এসেছে। কী করে তারা পরীক্ষায় পাশ না করেও ওই জাল সার্টিফিকেট পেলেন সেটা নিয়েও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এই তদন্ত করার জন্য একটি special investigation team গঠন করেছে CID।
অসমে সরকারি স্কুলে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণিতে শিক্ষক হিসাবে চাকরি পেতে গেলে TET certificate বাধ্যতামূলক। Bodoland Territorial Region এলাকাতে Teachers Eligibility Test (TET) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পেরেও জাল সার্টিফিকেট জমা দিয়ে চাকরি করছেন অনেকেই। এই অভিযোগ ওঠার পরেই তদন্তের নির্দেশ দেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।
জানা গিয়েছে, অসমের বোরোল্যান্ড টেরিটোরিয়াল এলাকার কোকড়াঝাড়ের শিক্ষা দফতরের আধিকারিকের কাছে ওই সার্টিফিকেট জমা দিয়েছিলেন ওই ৩৬ জন। পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে দেখা গিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ ওঠে সেটা সত্যি। ওই শিক্ষকদের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, জালিয়াতি এবং প্রতারণার মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়াও প্রাথমিক তদন্তে অসমে ১০০-র বেশি শিক্ষক জাল TET সার্টিফিকেট জমা দিয়ে চাকরি করছেন বলে ধরা পড়েছে।
এই বিষয়ে অসমের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, 'আরও কয়েকজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। ওই শিক্ষকরাও পুলিশের নজরদারির মধ্যে আছেন। তাদেরও খুব তাড়াতাড়ি গ্রেফতার করা হবে। এই চক্রের সঙ্গে যারা জড়িত আছেন তাদের কাউকেই ছাড়া হবে না।'
জানা গিয়েছে, TET উত্তীর্ণ হতে না পারলেও ওই জাল সার্টিফিকেট বানানোর জন্য কিছু fake রোল নম্বর ব্যবহার করা হয়। আবার কিছু ক্ষেত্রে, সফল পরীক্ষার্থীদের রোল নম্বর ব্যবহার করেও ওই জাল সার্টিফিকেট তৈরি করা হয়েছে।
আধিকারিকরা জানান, যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের জেরা করা হচ্ছে। ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদ চলার সময়েই কয়েকজন দালালের নাম উঠে এসেছে। কী করে তারা পরীক্ষায় পাশ না করেও ওই জাল সার্টিফিকেট পেলেন সেটা নিয়েও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এই তদন্ত করার জন্য একটি special investigation team গঠন করেছে CID।