প্রিন্স রায়
স্বামীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক প্রকাশ্যে চলে আসাতেই কি আত্মহত্যার পথ বেছে নেন শ্রাবন্তী ! এ প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজছেন তদন্তকারীরা৷ মৃতের পরিবারের দাবি , সম্প্রতি বিশ্বদেবের সঙ্গে তাঁর বড় বৌদি শম্পার সম্পর্কের কথা জানতে পেরেছিলেন শ্রাবন্তী৷ আর তা জানার পরই কেমন যেন বদলে গিয়েছিল হাসিখুশি মেয়েটি৷ শ্রাবন্তীর লেখা ডায়েরির যে কয়েকটি পাতা নেই , সেগুলিতে বিশ্বদেব -শম্পার সম্পর্কের কথা লেখা ছিল বলেই তা উধাও করে দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করছেন শ্রাবন্তীর ঘনিষ্টরা৷ তবে শ্রাবন্তীর পরিবার এহেন দাবি করলেও জেরার মুখে বিশ্বদেব সবই অস্বীকার করেছেন বলে পুলিশ সূত্রে খবর৷
এ বিষয়ে নিশ্চিত হতে এ বার তাই বিশ্বদেবের মুখোমুখি বসিয়ে শম্পাকে জেরা করার কথা ভাবছেন তদন্তকারীরা৷ ব্যারাকপুর কমিশনারেটের ডিসি জোন -২ ধ্রুবজ্যোতি দে জানিয়েছেন , ‘তদন্ত চলছে৷ দ্রুত সত্য সামনে আসবে৷ ’ কেন স্বামীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ককে শ্রাবন্তী আত্মহত্যার কারণ বলে মনে হচ্ছে ? মৃতের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে পুলিশ জেনেছে , গত সন্তাহেই দিদিকে শ্রাবন্তী একটি এসএমএস করেছিলেন৷ যেখানে তিনি লিখেছিলেন , ‘প্রথমবারের মতো কাউকে ভালবেসেছি৷ সে হল ও৷ ওর সামান্যতম পরিবর্তন আমাকে ভাবায় , কষ্ট দেয়৷ তবে ও সেটা বোঝে না৷ ’ পরিজনের কাছে স্বামীর সঙ্গে বড় বৌদি শম্পার সম্পর্ক নিয়ে সন্দেহও প্রকাশ করেছিলেন বছর ২৩ -র ওই তরুণী৷ তিনি জানান , স্বামীর সঙ্গে শম্পার সম্পর্কের কথা তিনি জানতে পেরেছিলেন শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের কাছ থেকেই৷ তা জানতে পারার পর থেকেই নির্যাতনের মাত্রা বাড়ে৷ এমনকি , বড় বৌদি হামেশই তাঁদের সম্পর্কে নাক গলাতেন৷
দু’জনের একসঙ্গে বাইরে যাওয়াতেও বাধা হয়ে দাঁড়াতেন, সে কথা হোয়াটসঅ্যাপ করে দিদি -জামাইবাবুকে গত বুধবারই জানিয়েছিলেন শ্রাবন্তী৷ তাঁর জামাইবাবু শুভাশিস গঙ্গোপাধ্যায়ের অভিযোগ , ‘ডায়েরির যে পাতাগুলি উধাও , সেখানে শ্রাবন্তী স্বামীর বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কথা লিখেছিল , সে ব্যাপারে আমরা ১০০ শতাংশ নিশ্চিত৷ ’ মৃতের পরিবারের সদস্যদের দাবি , স্বামীর বিবাহবর্হিভূত সম্পর্কের কথা জানতে পেরেও শ্রাবন্তী মুখ বুজে সব সহ্য করবে বলেই ভেবেছিল তাঁর শ্বশুর বাড়ির লোকজন৷ তবে নির্যাতনের মাত্রা গত ক’দিনে এতটাই বেড়ে গিয়েছিল যে, তিনি আর মুখ বন্ধ করে থাকতে পারেননি৷ তাতেই নিজেদের বদনাম ঢাকতে ওঁকে খুন করা হয়েছে৷ মৃতের পরিবার বিশ্বদেব , শম্পা ছাড়া আরও দু’জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন৷ পুলিশ এখনও মূল অভিযুক্ত বিশ্বদেব ছাড়া কাউকেই গ্রেপ্তার করেনি৷
স্বামীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক প্রকাশ্যে চলে আসাতেই কি আত্মহত্যার পথ বেছে নেন শ্রাবন্তী ! এ প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজছেন তদন্তকারীরা৷ মৃতের পরিবারের দাবি , সম্প্রতি বিশ্বদেবের সঙ্গে তাঁর বড় বৌদি শম্পার সম্পর্কের কথা জানতে পেরেছিলেন শ্রাবন্তী৷ আর তা জানার পরই কেমন যেন বদলে গিয়েছিল হাসিখুশি মেয়েটি৷ শ্রাবন্তীর লেখা ডায়েরির যে কয়েকটি পাতা নেই , সেগুলিতে বিশ্বদেব -শম্পার সম্পর্কের কথা লেখা ছিল বলেই তা উধাও করে দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করছেন শ্রাবন্তীর ঘনিষ্টরা৷ তবে শ্রাবন্তীর পরিবার এহেন দাবি করলেও জেরার মুখে বিশ্বদেব সবই অস্বীকার করেছেন বলে পুলিশ সূত্রে খবর৷
এ বিষয়ে নিশ্চিত হতে এ বার তাই বিশ্বদেবের মুখোমুখি বসিয়ে শম্পাকে জেরা করার কথা ভাবছেন তদন্তকারীরা৷ ব্যারাকপুর কমিশনারেটের ডিসি জোন -২ ধ্রুবজ্যোতি দে জানিয়েছেন , ‘তদন্ত চলছে৷ দ্রুত সত্য সামনে আসবে৷ ’ কেন স্বামীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ককে শ্রাবন্তী আত্মহত্যার কারণ বলে মনে হচ্ছে ? মৃতের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে পুলিশ জেনেছে , গত সন্তাহেই দিদিকে শ্রাবন্তী একটি এসএমএস করেছিলেন৷ যেখানে তিনি লিখেছিলেন , ‘প্রথমবারের মতো কাউকে ভালবেসেছি৷ সে হল ও৷ ওর সামান্যতম পরিবর্তন আমাকে ভাবায় , কষ্ট দেয়৷ তবে ও সেটা বোঝে না৷ ’ পরিজনের কাছে স্বামীর সঙ্গে বড় বৌদি শম্পার সম্পর্ক নিয়ে সন্দেহও প্রকাশ করেছিলেন বছর ২৩ -র ওই তরুণী৷ তিনি জানান , স্বামীর সঙ্গে শম্পার সম্পর্কের কথা তিনি জানতে পেরেছিলেন শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের কাছ থেকেই৷ তা জানতে পারার পর থেকেই নির্যাতনের মাত্রা বাড়ে৷ এমনকি , বড় বৌদি হামেশই তাঁদের সম্পর্কে নাক গলাতেন৷
দু’জনের একসঙ্গে বাইরে যাওয়াতেও বাধা হয়ে দাঁড়াতেন, সে কথা হোয়াটসঅ্যাপ করে দিদি -জামাইবাবুকে গত বুধবারই জানিয়েছিলেন শ্রাবন্তী৷ তাঁর জামাইবাবু শুভাশিস গঙ্গোপাধ্যায়ের অভিযোগ , ‘ডায়েরির যে পাতাগুলি উধাও , সেখানে শ্রাবন্তী স্বামীর বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কথা লিখেছিল , সে ব্যাপারে আমরা ১০০ শতাংশ নিশ্চিত৷ ’ মৃতের পরিবারের সদস্যদের দাবি , স্বামীর বিবাহবর্হিভূত সম্পর্কের কথা জানতে পেরেও শ্রাবন্তী মুখ বুজে সব সহ্য করবে বলেই ভেবেছিল তাঁর শ্বশুর বাড়ির লোকজন৷ তবে নির্যাতনের মাত্রা গত ক’দিনে এতটাই বেড়ে গিয়েছিল যে, তিনি আর মুখ বন্ধ করে থাকতে পারেননি৷ তাতেই নিজেদের বদনাম ঢাকতে ওঁকে খুন করা হয়েছে৷ মৃতের পরিবার বিশ্বদেব , শম্পা ছাড়া আরও দু’জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন৷ পুলিশ এখনও মূল অভিযুক্ত বিশ্বদেব ছাড়া কাউকেই গ্রেপ্তার করেনি৷