এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: বাঁশদ্রোণীর বেকার বাজারের পাশে ছ'টি কুকুরের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ময়না-তদন্তের চূড়ান্ত রিপোর্টের অপেক্ষায় আছে পুলিশ। পশু হত্যার ৪২৯ নম্বর ধারায় মামলা রুজু করেছে আনন্দনগর থানা। বেলগাছিয়ার পশু হাসপাতালে কুকুরদের দেহ ময়না-তদন্তে পাঠানো হয়েছে।
মাসকয়েক আগে নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের নার্সরা হস্টেলে ১৬টি কুকুরকে মেরে ফেলেন বলে অভিযোগ ওঠে। তবে সে ক্ষেত্রে প্রোমোটারি বা হুমকির বিষয় জড়িত ছিল না। বাঁশদ্রোণীর ঘটনায় কুকুর হত্যার পাশাপাশি প্রোমোটারি চক্রের বাড়বাড়ন্তের প্রসঙ্গও উঠে এসেছে। অভিযোগ, এলাকার এক প্রোমোটারই কুকুরগুলিকে ইলেকট্রিক শক দিয়ে মেরেছেন। এই ঘটনায় মল্লিকা সরকার নামে এক বাসিন্দা এলাকার কয়েকজনের বিরুদ্ধে পুলিশে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। ময়না-তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে তড়িদাহত হওয়ার কথা জানা গিয়েছে বলে পুলিশ সূত্রের খবর।
বাঁশদ্রোণীতে একটি তিনতলা বাড়িতে একাই থাকেন মল্লিকা। প্রতিদিন বহু পথ কুকুকে খাওয়ান তিনি। বাড়িতেও কয়েকটি কুকুর আছে তাঁর। ১৯৮৭ সালে বাবা মারা যাওয়ার পর থেকে ওখানে একা থাকেন প্রৌঢ়া। মল্লিকা বলেন, 'বেকার বাজারটি আমাদের পারিবারিক জায়গায় গড়ে উঠেছে। বছর আটেক আগে পাশের একটি ফাঁকা জায়গায় বাঁশ ও টিন দিয়ে ছাউনি গড়ে কুকুরদের থাকার ব্যবস্থা করে দিই। সেখানে ছ'টি কুকুর ছিল।' মঙ্গলবার রাতে ছাউনির পাশে একটি বাড়িতে শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগার কথা জানতে পারেন তিনি। মল্লিকা বলেন, 'দেখি, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গিয়েছে কুকুরগুলি। উপর বিদ্যুতের তারও ঝুলতে দেখি।' এলাকার কয়েকজন বাসিন্দার দাবি, যেখানে আগুন লেগেছে, সেখান থেকে কুকুরগুলির তড়িদাহত হওয়ার সম্ভাবনা কম। মল্লিকার অভিযোগ, স্থানীয় প্রোমোটার চক্র তাঁকে ভয় দেখানোর জন্য এই কাজ করেছে। এর মধ্যে তাঁর এলাকার কয়েকজন ভাড়াটেও জড়িত বলে অভিযোগ। এই ভাড়াটেরা তাঁকে ভাড়া দেন না বলে মল্লিকার দাবি। কয়েকজনের নাম অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেছেন তিনি।
তাঁর জমিতে কয়েক বছর হল দুর্গা পুজো শুরু করেছেন পাড়ার কয়েকজন যুবক। মামলা করে এ বার সেই পুজো বন্ধ করে দেন মল্লিকা। তাই তাঁর সঙ্গে শত্রুতা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। অন্যদিকে, প্রতিবেশীদের দাবি, জমির একাংশে বিজেপিকে পার্টি অফিস করতে দিয়েছেন মল্লিকা। যার জেরে স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীদের সঙ্গে তাঁর বিরোধ।
মাসকয়েক আগে নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের নার্সরা হস্টেলে ১৬টি কুকুরকে মেরে ফেলেন বলে অভিযোগ ওঠে। তবে সে ক্ষেত্রে প্রোমোটারি বা হুমকির বিষয় জড়িত ছিল না। বাঁশদ্রোণীর ঘটনায় কুকুর হত্যার পাশাপাশি প্রোমোটারি চক্রের বাড়বাড়ন্তের প্রসঙ্গও উঠে এসেছে। অভিযোগ, এলাকার এক প্রোমোটারই কুকুরগুলিকে ইলেকট্রিক শক দিয়ে মেরেছেন। এই ঘটনায় মল্লিকা সরকার নামে এক বাসিন্দা এলাকার কয়েকজনের বিরুদ্ধে পুলিশে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। ময়না-তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে তড়িদাহত হওয়ার কথা জানা গিয়েছে বলে পুলিশ সূত্রের খবর।
বাঁশদ্রোণীতে একটি তিনতলা বাড়িতে একাই থাকেন মল্লিকা। প্রতিদিন বহু পথ কুকুকে খাওয়ান তিনি। বাড়িতেও কয়েকটি কুকুর আছে তাঁর। ১৯৮৭ সালে বাবা মারা যাওয়ার পর থেকে ওখানে একা থাকেন প্রৌঢ়া। মল্লিকা বলেন, 'বেকার বাজারটি আমাদের পারিবারিক জায়গায় গড়ে উঠেছে। বছর আটেক আগে পাশের একটি ফাঁকা জায়গায় বাঁশ ও টিন দিয়ে ছাউনি গড়ে কুকুরদের থাকার ব্যবস্থা করে দিই। সেখানে ছ'টি কুকুর ছিল।' মঙ্গলবার রাতে ছাউনির পাশে একটি বাড়িতে শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগার কথা জানতে পারেন তিনি। মল্লিকা বলেন, 'দেখি, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গিয়েছে কুকুরগুলি। উপর বিদ্যুতের তারও ঝুলতে দেখি।' এলাকার কয়েকজন বাসিন্দার দাবি, যেখানে আগুন লেগেছে, সেখান থেকে কুকুরগুলির তড়িদাহত হওয়ার সম্ভাবনা কম। মল্লিকার অভিযোগ, স্থানীয় প্রোমোটার চক্র তাঁকে ভয় দেখানোর জন্য এই কাজ করেছে। এর মধ্যে তাঁর এলাকার কয়েকজন ভাড়াটেও জড়িত বলে অভিযোগ। এই ভাড়াটেরা তাঁকে ভাড়া দেন না বলে মল্লিকার দাবি। কয়েকজনের নাম অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেছেন তিনি।
তাঁর জমিতে কয়েক বছর হল দুর্গা পুজো শুরু করেছেন পাড়ার কয়েকজন যুবক। মামলা করে এ বার সেই পুজো বন্ধ করে দেন মল্লিকা। তাই তাঁর সঙ্গে শত্রুতা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। অন্যদিকে, প্রতিবেশীদের দাবি, জমির একাংশে বিজেপিকে পার্টি অফিস করতে দিয়েছেন মল্লিকা। যার জেরে স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীদের সঙ্গে তাঁর বিরোধ।