food safety department officers raid : পুজোয় বেড়াতে বেরিয়ে শক্তিগড়ের ল্যাংচা খাবেন অনেকেই। আর হুজুগে বাঙালি মুখ্যমন্ত্রীর ল্যাংচা হাবেও (Saktigarh Langcha Hub) ঢুঁ মারবেন। কিন্তু, সেই ল্যাংচা স্বাস্থ্যসম্মত তো? সব রকম বিধি মেনে তৈরি হচ্ছে তো সেই ল্যাংচা বা অন্যান্য মিষ্টি সামগ্রী? তা নিশ্চিত করতে বর্ধমানের শক্তিগড়ে ল্যাংচা হাবে অভিযান চালাল খাদ্য সুরক্ষা দফতর।
টানা দু বছর করোনা পর্ব অতিক্রম করে এবারে মানুষ এখন উৎসবমুখী। গনেশ পুজো দিয়ে পুজো শুরু সম্পূর্ণভাবে উৎসবের মরশুম শুরু হয় দুর্গাপুজো থেকেই। তারপর কালীপুজো, ভাইফোঁটা, জগদ্ধাত্রী পুজো। সবমিলিয়ে, টানা উৎসবের মরশুম চলতে থাকবে একমাস। আর মিষ্টি ছাড়া জমে না উৎসব। শক্তিগড়ের ল্যাংচার (Saktigarh langcha) চাহিদাও যথেষ্ট। তাই পুজোর প্রাক্কালে শক্তিগড় হাবের ল্যাংচা সহ মিষ্টির গুণমান পরীক্ষা করতে বৃহস্পতিবার ময়দানে নামলেন খাদ্য সুরক্ষা আধিকারিকেরা।
তবে মরশুম বলেই নয়, জাতীয় সড়কের পাশে এই ল্যাংচা হাব থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ল্যাংচা সহ অন্যান্য মিষ্টি সামগ্রী কিনছেন। সেখানে তাঁরা সঠিক খাদ্য পাচ্ছেন কিনা, ব্যবসাদাররা সঠিকভাবে ব্যবসা করছেন কিনা এবং মানুষ সুরক্ষিত খাদ্য পাচ্ছেন কিনা তা নিশ্চিত করতে পশ্চিমবঙ্গের হেল্থ অ্যান্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার ডিপার্টমেন্টের খাদ্য সুরক্ষা বিভাগ, জেলা খাদ্য সুরক্ষা আধিকারিক সহ বিভাগীয় আধিকারিকেরা এদিন শক্তিগড়ের সব ল্যাংচা ও খাবারের দোকানে অভিযান চালান।
জেলা খাদ্য সুরক্ষা আধিকারিক প্রসেনজিৎ বটব্যাল জানান, সুরক্ষা বিধি মেনে খাবার তৈরি হচ্ছে কিনা, সব দোকানের লাইসেন্স আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কোনও খাবারের গুণগত মানে কোনও খামতি আছে কিনা, শরীরের পক্ষে বিপজ্জনক কোনও রং ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা সে সব খতিয়ে দেখা হয়। যারা খাবার খাচ্ছেন তাঁরা যাতে সুরক্ষিত খাবার পান এবং তাঁদের শরীর যাতে সুস্থ থাকে তা নিশ্চিত করতেই পুজোর আগে এই অভিযান।
অনেক দোকানেরই রান্নার জায়গা অপরিষ্কার, এমনটাই নজর এসেছে অভিযানে অংশ নেওয়ার আধিকারিকদের। কিছু জায়গায় শরীরের পক্ষে বিপজ্জনক রং ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা। সেই সব রংয়ের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তা পরীক্ষার জন্য ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হবে। আধিকারিকেরা বলেন, "শুধুমাত্র সরকার অনুমোদিত রং ব্যবহার করলেই যে হবে তা নয়, তা ব্যবহার করতে হবে সঠিক পরিমাণে। নচেৎ তা থেকেও মানুষের শরীর খারাপ হতে পারে। এসব ব্যাপারে বিক্রেতাদের সচেতন করা হয়। বেশ কিছু সস পাওয়া গেছে যার গায়ে কোন লেবেল নাই। শুধু তাই নয়, যাদের লাইসেন্স নেই তাদের ১৫ দিনের মধ্যে লাইসেন্স করিয়ে নিতে বলা হচ্ছে।" এগুলি সব দোকানদার মানছেন কিনা তা দেখতে আবার আসবেন বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।
টানা দু বছর করোনা পর্ব অতিক্রম করে এবারে মানুষ এখন উৎসবমুখী। গনেশ পুজো দিয়ে পুজো শুরু সম্পূর্ণভাবে উৎসবের মরশুম শুরু হয় দুর্গাপুজো থেকেই। তারপর কালীপুজো, ভাইফোঁটা, জগদ্ধাত্রী পুজো। সবমিলিয়ে, টানা উৎসবের মরশুম চলতে থাকবে একমাস। আর মিষ্টি ছাড়া জমে না উৎসব। শক্তিগড়ের ল্যাংচার (Saktigarh langcha) চাহিদাও যথেষ্ট। তাই পুজোর প্রাক্কালে শক্তিগড় হাবের ল্যাংচা সহ মিষ্টির গুণমান পরীক্ষা করতে বৃহস্পতিবার ময়দানে নামলেন খাদ্য সুরক্ষা আধিকারিকেরা।
তবে মরশুম বলেই নয়, জাতীয় সড়কের পাশে এই ল্যাংচা হাব থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ল্যাংচা সহ অন্যান্য মিষ্টি সামগ্রী কিনছেন। সেখানে তাঁরা সঠিক খাদ্য পাচ্ছেন কিনা, ব্যবসাদাররা সঠিকভাবে ব্যবসা করছেন কিনা এবং মানুষ সুরক্ষিত খাদ্য পাচ্ছেন কিনা তা নিশ্চিত করতে পশ্চিমবঙ্গের হেল্থ অ্যান্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার ডিপার্টমেন্টের খাদ্য সুরক্ষা বিভাগ, জেলা খাদ্য সুরক্ষা আধিকারিক সহ বিভাগীয় আধিকারিকেরা এদিন শক্তিগড়ের সব ল্যাংচা ও খাবারের দোকানে অভিযান চালান।
জেলা খাদ্য সুরক্ষা আধিকারিক প্রসেনজিৎ বটব্যাল জানান, সুরক্ষা বিধি মেনে খাবার তৈরি হচ্ছে কিনা, সব দোকানের লাইসেন্স আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কোনও খাবারের গুণগত মানে কোনও খামতি আছে কিনা, শরীরের পক্ষে বিপজ্জনক কোনও রং ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা সে সব খতিয়ে দেখা হয়। যারা খাবার খাচ্ছেন তাঁরা যাতে সুরক্ষিত খাবার পান এবং তাঁদের শরীর যাতে সুস্থ থাকে তা নিশ্চিত করতেই পুজোর আগে এই অভিযান।
অনেক দোকানেরই রান্নার জায়গা অপরিষ্কার, এমনটাই নজর এসেছে অভিযানে অংশ নেওয়ার আধিকারিকদের। কিছু জায়গায় শরীরের পক্ষে বিপজ্জনক রং ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা। সেই সব রংয়ের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তা পরীক্ষার জন্য ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হবে। আধিকারিকেরা বলেন, "শুধুমাত্র সরকার অনুমোদিত রং ব্যবহার করলেই যে হবে তা নয়, তা ব্যবহার করতে হবে সঠিক পরিমাণে। নচেৎ তা থেকেও মানুষের শরীর খারাপ হতে পারে। এসব ব্যাপারে বিক্রেতাদের সচেতন করা হয়। বেশ কিছু সস পাওয়া গেছে যার গায়ে কোন লেবেল নাই। শুধু তাই নয়, যাদের লাইসেন্স নেই তাদের ১৫ দিনের মধ্যে লাইসেন্স করিয়ে নিতে বলা হচ্ছে।" এগুলি সব দোকানদার মানছেন কিনা তা দেখতে আবার আসবেন বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।