এই সময়, ডিজিটাল ডেস্ক: পারিবারিক অশান্তির জেরে স্ত্রী-মেয়েকে কুড়ুল দিয়ে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। মৃতদের নাম পানমতি সরেন (৪৭) ও লক্ষ্মীরানি সরেন (১৯)। বাড়ি সালানপুর থানার উত্তরামপুর জিতপুর পঞ্চায়েতের রামপুরে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত হপনা সরেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধৃত ব্যক্তি অপরাধ স্বীকার করে নিয়েছে বলে দাবি পুলিশের। ঘটনাস্থল থেকে রক্তমাখা কুড়ুল ও হপনার জামা উদ্ধার করা হয়েছে। এই ঘটনায় পানমতির দাদা সোনালাল হেমব্রমের অভিযোগের ভিত্তিতে হপনাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এডিসিপি (পশ্চিম) অনমিত্র দাস বলেন, ‘পুলিশ তদন্তে নেমে জানতে পারে মৃতার স্বামী মহুলডাঙায় থাকে। সেখান থেকেই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুরো বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’
স্ত্রী-মেয়ে যে বাড়িতে থাকতেন তার থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে মহুলডাঙায় থাকত হপনা। সেখানে থেকেই স্থানীয় একটি মুড়ি মিলে কাজ করত সে। তবে পানমতি যে বাড়িতে থাকতেন সেটা কিছুটা নির্জন জায়গায়। পাশে একটি বাড়ি থাকলেও ঘটনার সময় তাঁরা কেউ ছিলেন না। ফলে দু’জনকে কুপিয়ে খুন করা হলেও কেউ সে ভাবে টের পাননি। তবে বাড়ির কাছেই রয়েছে হাঁস-মুরগি পালন কেন্দ্র। কিছু দিন আগে ঝড়ে সেখানকার শেড উড়ে যায়। বৃহস্পতিবার সেই উড়ে যাওয়া শেডের অবস্থা দেখতে সেখানে যাচ্ছিলেন ১০০ দিনের কাজের দায়িত্বে থাকা পঞ্চায়েত কর্মী বাবু সুর। তখনই পানমতির মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। তিনিই পঞ্চায়েত প্রধান তাপস চৌধুরী ও স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য সুজিত মোদককে খবর দেন। তাঁরা ঘটনাস্থলে গিয়ে থানায় ফোন করলে রূপনারায়ণপুর ও সালানপুর থানার পুলিশ গিয়ে তদন্ত শুরু করে। দেখা যায়, বাড়ির গলিতেই পানমতির দেহ রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। তার মাথায় এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন। ভিতরে গিয়ে দেখা যায় বাড়ির কুয়ো থেকে একটু দূরে লক্ষ্মীরানির দেহ পড়ে। প্রাথমিক ভাবে পুলিশের অনুমান, পানমতিকে প্রথমে রান্নাঘরের কাছে কুড়ুল দিয়ে কোপানো হয়। তখন তিনি পালাতে গিয়ে গলিতে পড়ে মারা যান। কারণ রান্নাঘরের কাছেও প্রচুর রক্ত দেখা গিয়েছে।
স্ত্রী-মেয়ে যে বাড়িতে থাকতেন তার থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে মহুলডাঙায় থাকত হপনা। সেখানে থেকেই স্থানীয় একটি মুড়ি মিলে কাজ করত সে। তবে পানমতি যে বাড়িতে থাকতেন সেটা কিছুটা নির্জন জায়গায়। পাশে একটি বাড়ি থাকলেও ঘটনার সময় তাঁরা কেউ ছিলেন না। ফলে দু’জনকে কুপিয়ে খুন করা হলেও কেউ সে ভাবে টের পাননি। তবে বাড়ির কাছেই রয়েছে হাঁস-মুরগি পালন কেন্দ্র। কিছু দিন আগে ঝড়ে সেখানকার শেড উড়ে যায়। বৃহস্পতিবার সেই উড়ে যাওয়া শেডের অবস্থা দেখতে সেখানে যাচ্ছিলেন ১০০ দিনের কাজের দায়িত্বে থাকা পঞ্চায়েত কর্মী বাবু সুর। তখনই পানমতির মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। তিনিই পঞ্চায়েত প্রধান তাপস চৌধুরী ও স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য সুজিত মোদককে খবর দেন। তাঁরা ঘটনাস্থলে গিয়ে থানায় ফোন করলে রূপনারায়ণপুর ও সালানপুর থানার পুলিশ গিয়ে তদন্ত শুরু করে। দেখা যায়, বাড়ির গলিতেই পানমতির দেহ রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। তার মাথায় এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন। ভিতরে গিয়ে দেখা যায় বাড়ির কুয়ো থেকে একটু দূরে লক্ষ্মীরানির দেহ পড়ে। প্রাথমিক ভাবে পুলিশের অনুমান, পানমতিকে প্রথমে রান্নাঘরের কাছে কুড়ুল দিয়ে কোপানো হয়। তখন তিনি পালাতে গিয়ে গলিতে পড়ে মারা যান। কারণ রান্নাঘরের কাছেও প্রচুর রক্ত দেখা গিয়েছে।