এইসময় ডিজিটাল ডেস্ক : ওয়েলসের বিরুদ্ধে আজ ১-১ গোলে ড্র করল সুইজ়ারল্যান্ড। সুইস ব্রিগেডের হয়ে প্রথম গোলটি করেন এম্বোলো। কিন্তু, ওয়েলসও পিছিয়ে ছিল না। তারাও ৭৪ মিনিটে সমতা ফেরায়। গোল করলেন মুর।
প্রথমার্ধের শুরুতে পেজ ব্রিগেড যথেষ্ট দাপট দেখালেও ম্যাচ যত সামনের দিকে এগিয়েছে, ততই তাঁদের কর্তৃত্ব যেন ম্রিয়মান হয়ে গেছে। ক্রমশ তিনি বুঝতে পেরেছেন যে সুইজারল্যান্ডের ফরোয়ার্ড লাইনকে আর সার বক্সের মধ্যে ঢুকতে দেওয়া যাবে না। সেকারণে বল দখলের লড়াইয়ে তাঁরা কিছুটা এগিয়েই ছিলেন। ইউরো কাপের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমে পেতকোভিচ যে খানিকটা খুশিই হবেন, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। কারণ গোটা প্রথমার্ধ জুড়েই তাঁদের দল বিপক্ষকে দমিয়ে রাখতে পেরেছে।
তবে প্রথমার্ধে কোনও দলই গোল করতে পারেনি। তবে বেশ কয়েকটা আক্রমণ কিন্তু শানিয়েছিলেন সেফেরোভিচ, স্কার এবং জাকা। অন্যদিকে সুইস গোলরক্ষক সোমারও বেশ কয়েকটা ভালো সেভ করেছেন। ম্যাচের প্রথমার্ধে ওয়েলসের হয়ে একটাই মাত্র সুযোগ পেয়েছিলেন মুর। কিন্তু, সেই শটও অসাধারণ দক্ষতায় বাঁচিয়ে দেন সোমার।
শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ১-০ গোলে এগিয়ে যায় সুইজারল্যান্ড। ডানদিকের কর্নার থেকে ৬ গজ বৃত্তের মধ্যে একটা শট রাখেন শাকিরি। এম্বোলো বাঁদিক থেকে কোনাকুনিভাবে হেড দিয়ে বিপক্ষের জালে বলটা জড়িয়ে দেন। এত কাছ থেকে এম্বোলো সুযোগটা পেয়েছিলেন যে ওয়েলসের গোলরক্ষক ড্য়ানি ওয়ার্ডের কাছে সেভাবে কোনও সুযোগই আসেনি।
এই প্রসঙ্গে আপনাদের জানিয়ে রাখি, ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে ১৩ ম্যাচের মধ্যে মাত্র একটায় একের বেশি গোল করেছিল সুইজ়ারল্যান্ড। ২০০৮ সালে তারা পর্তুগালের বিরুদ্ধে ২-০ গোলে জয়লাভ করেছিল। আজও কি তেমনই কোনও মিরাকল ঘটবে, সেই অপেক্ষাতেই বসেছিল সুইস ফুটবল সমর্থকেরা।
৭৪ মিনিটে ওয়েলসের হয়ে সমতা ফেরান মুর। তিনি ফ্লিক করে একটা হেড দেন, আর সেই বল বিদ্যুৎ গতিতে বিপক্ষের জালে জড়িয়ে যায়। ওয়েলস ফরোয়ার্ডের ওপর পেজ যে আস্থা রেখেছিলেন, তার সম্পূর্ণ মর্যাদা দেন তিনি। নির্ধারিত ৯০ মিনিটের পর আরও ৪ মিনিট অতিরিক্ত দেওয়া হয়। কিন্তু, শেষপর্যন্ত এই ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র হয়ে যায়।
প্রথমার্ধের শুরুতে পেজ ব্রিগেড যথেষ্ট দাপট দেখালেও ম্যাচ যত সামনের দিকে এগিয়েছে, ততই তাঁদের কর্তৃত্ব যেন ম্রিয়মান হয়ে গেছে। ক্রমশ তিনি বুঝতে পেরেছেন যে সুইজারল্যান্ডের ফরোয়ার্ড লাইনকে আর সার বক্সের মধ্যে ঢুকতে দেওয়া যাবে না। সেকারণে বল দখলের লড়াইয়ে তাঁরা কিছুটা এগিয়েই ছিলেন। ইউরো কাপের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমে পেতকোভিচ যে খানিকটা খুশিই হবেন, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। কারণ গোটা প্রথমার্ধ জুড়েই তাঁদের দল বিপক্ষকে দমিয়ে রাখতে পেরেছে।
তবে প্রথমার্ধে কোনও দলই গোল করতে পারেনি। তবে বেশ কয়েকটা আক্রমণ কিন্তু শানিয়েছিলেন সেফেরোভিচ, স্কার এবং জাকা। অন্যদিকে সুইস গোলরক্ষক সোমারও বেশ কয়েকটা ভালো সেভ করেছেন। ম্যাচের প্রথমার্ধে ওয়েলসের হয়ে একটাই মাত্র সুযোগ পেয়েছিলেন মুর। কিন্তু, সেই শটও অসাধারণ দক্ষতায় বাঁচিয়ে দেন সোমার।
শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ১-০ গোলে এগিয়ে যায় সুইজারল্যান্ড। ডানদিকের কর্নার থেকে ৬ গজ বৃত্তের মধ্যে একটা শট রাখেন শাকিরি। এম্বোলো বাঁদিক থেকে কোনাকুনিভাবে হেড দিয়ে বিপক্ষের জালে বলটা জড়িয়ে দেন। এত কাছ থেকে এম্বোলো সুযোগটা পেয়েছিলেন যে ওয়েলসের গোলরক্ষক ড্য়ানি ওয়ার্ডের কাছে সেভাবে কোনও সুযোগই আসেনি।
এই প্রসঙ্গে আপনাদের জানিয়ে রাখি, ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে ১৩ ম্যাচের মধ্যে মাত্র একটায় একের বেশি গোল করেছিল সুইজ়ারল্যান্ড। ২০০৮ সালে তারা পর্তুগালের বিরুদ্ধে ২-০ গোলে জয়লাভ করেছিল। আজও কি তেমনই কোনও মিরাকল ঘটবে, সেই অপেক্ষাতেই বসেছিল সুইস ফুটবল সমর্থকেরা।
৭৪ মিনিটে ওয়েলসের হয়ে সমতা ফেরান মুর। তিনি ফ্লিক করে একটা হেড দেন, আর সেই বল বিদ্যুৎ গতিতে বিপক্ষের জালে জড়িয়ে যায়। ওয়েলস ফরোয়ার্ডের ওপর পেজ যে আস্থা রেখেছিলেন, তার সম্পূর্ণ মর্যাদা দেন তিনি। নির্ধারিত ৯০ মিনিটের পর আরও ৪ মিনিট অতিরিক্ত দেওয়া হয়। কিন্তু, শেষপর্যন্ত এই ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র হয়ে যায়।