এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: চলতি IPL মরশুমের দ্বিতীয় পর্ব খুব একটা ভালো কাটছে না বিরাট কোহলির রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের। পরপর দুটো ম্যাচে প্রথমে কলকাতা নাইট রাইডার্সের কাছে পরাজয়ের পর এবার চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধেও হারতে হয় RCB ব্রিগেডকে। গত ২০ সেপ্টেম্বর আবু ধাবিতে আয়োজিত প্রথম ম্যাচে কলকাতা নাইট রাইডার্সও ৯ উইকেটে জয়লাভ করেছিল। তবে তার মধ্যেও RCB-র জোরে বোলার কাইল জেমিসন এবং দলের মাসাজ থেরাপিস্টের একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় যথেষ্ট ভাইরাল হয়। সেইসঙ্গে বেঙ্গালুরুর স্কোর চার উইকেটে ৫৩ রান ছিল। ১০ ওভারের খেলা চলাকালীন ক্যামেরাম্যানের নজর হঠাৎ করেই ডাগআউট পড়ে। সেখানে অবশ্য অন্য খেলায় মেতেছিলেন এই কিউয়ি পেসার। দলের মাসাজ থেরাপিস্ট নবনীতা গৌতমকে দেখে কাইল জেমিসনকে মুচকি মুচকি হাসছিলেন। নবনীতাও ক্রিকেটারদের সঙ্গে ডাগআউটে বসেছিলেন।
নবনীতা কানাডার বাসিন্দা। ভ্যাঙ্কুবরে তাঁর জন্ম। ১৯৯২ সালের ১১ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেছেন নবনীতা। তিনি ২০১৯ সালে স্পোর্টস মাসাজ থেরাপিস্ট হিসেবে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর দলে যোগ দিয়েছেন। সেইসময় আইপিএল টুর্নামেন্টের আটটা দলের মধ্যে একমাত্র মহিলা সাপোর্ট স্টাফ হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। তাঁর উপরে বেশ কয়েকটা দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তারমধ্যে অন্যতম ছিল মাসাজ থেরাপি সম্পর্কে গোটা দলকে অবগত করা এবং এর সাহায্যে ম্যাচের আগে ক্রিকেটারদের চাঙ্গা করে তোলা। এই কাজে নবনীতার যথেষ্ট অভিজ্ঞতা রয়েছে। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর দলের সাপোর্ট স্টাফ হিসেবে যোগ দেওয়ার আগে তিনি গ্লোবাল T20 কানাডা টুর্নামেন্টে টরোন্টো জাতীয় দলের সঙ্গেও কাজ করেছেন। এছাড়া অবশ্য ২৯ বছরের এই মহিলা এশিয়া কাপ চলাকালীন ভারতীয় মহিলা বাস্কেটবল দলের সঙ্গেও ছিলেন এবং সহায়ক স্টাফ সদস্য হিসেবে কাজ করেছেন।
তবে এখানে একটা মজার ব্যাপার রয়েছে। ২০১৯ সালে যখন তিনি রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর দলে একমাত্র মহিলা সাপোর্ট স্টাফ হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন, তখন তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে এতজন পুরুষের মাঝখানে তিনি কোনও ভয় পাচ্ছেন কি না। জবাবে খানিক হেসে তিনি বলেন, 'এরা সবসময় আমার আশপাশে ২০ জন ভাইয়ের মতোই ঘোরাফেরা করে।'
সেইসঙ্গে তিনি আরও যোগ করেছিলেন, 'ভয় পাওয়ার কোনও জায়গাই নেই। এরা সবসময় আমার আশপাশে ২০ জন ভাইয়ের মতোই ঘোরাফেরা করে। আমি তো মনে করি, যতক্ষণ পর্যন্ত খেলোয়াড় এবং সহযোগী স্টাফ আপনার কাজের উপর ভরসা করেন, ততক্ষণ পর্যন্ত লিঙ্গবৈষম্য কোনও প্রভাব ফেলতে পারে না। কারণ স্বাস্থ্যের দেখভাল করাই আমাদের প্রধান কাজ।'
নবনীতা কানাডার বাসিন্দা। ভ্যাঙ্কুবরে তাঁর জন্ম। ১৯৯২ সালের ১১ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেছেন নবনীতা। তিনি ২০১৯ সালে স্পোর্টস মাসাজ থেরাপিস্ট হিসেবে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর দলে যোগ দিয়েছেন। সেইসময় আইপিএল টুর্নামেন্টের আটটা দলের মধ্যে একমাত্র মহিলা সাপোর্ট স্টাফ হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। তাঁর উপরে বেশ কয়েকটা দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তারমধ্যে অন্যতম ছিল মাসাজ থেরাপি সম্পর্কে গোটা দলকে অবগত করা এবং এর সাহায্যে ম্যাচের আগে ক্রিকেটারদের চাঙ্গা করে তোলা। এই কাজে নবনীতার যথেষ্ট অভিজ্ঞতা রয়েছে। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর দলের সাপোর্ট স্টাফ হিসেবে যোগ দেওয়ার আগে তিনি গ্লোবাল T20 কানাডা টুর্নামেন্টে টরোন্টো জাতীয় দলের সঙ্গেও কাজ করেছেন। এছাড়া অবশ্য ২৯ বছরের এই মহিলা এশিয়া কাপ চলাকালীন ভারতীয় মহিলা বাস্কেটবল দলের সঙ্গেও ছিলেন এবং সহায়ক স্টাফ সদস্য হিসেবে কাজ করেছেন।
তবে এখানে একটা মজার ব্যাপার রয়েছে। ২০১৯ সালে যখন তিনি রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর দলে একমাত্র মহিলা সাপোর্ট স্টাফ হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন, তখন তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে এতজন পুরুষের মাঝখানে তিনি কোনও ভয় পাচ্ছেন কি না। জবাবে খানিক হেসে তিনি বলেন, 'এরা সবসময় আমার আশপাশে ২০ জন ভাইয়ের মতোই ঘোরাফেরা করে।'
সেইসঙ্গে তিনি আরও যোগ করেছিলেন, 'ভয় পাওয়ার কোনও জায়গাই নেই। এরা সবসময় আমার আশপাশে ২০ জন ভাইয়ের মতোই ঘোরাফেরা করে। আমি তো মনে করি, যতক্ষণ পর্যন্ত খেলোয়াড় এবং সহযোগী স্টাফ আপনার কাজের উপর ভরসা করেন, ততক্ষণ পর্যন্ত লিঙ্গবৈষম্য কোনও প্রভাব ফেলতে পারে না। কারণ স্বাস্থ্যের দেখভাল করাই আমাদের প্রধান কাজ।'