এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: বিচারপতিদের বিদ্রোহ-কাণ্ডে এ বার নয়া মোড়। রাজনৈতিক দলগুলি যাতে এই ইস্যুতে তাঁদের পরিবারকে টেনে এনে রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির চেষ্টা না-করে, সেই আর্জি জানাল প্রয়াত CBI বিচারপতি বিএইচ লোয়ার পরিবার। বিচারপতি লোয়ার মৃত্যু নিয়ে তাদের মনে যে কোনও সন্দেহ নেই, জানিয়ে দেওয়া হল তা-ও।
শুক্রবার নজিরবিহীন ভাবে সাংবাদিক বৈঠক করে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে সরব হন সুপ্রিম কোর্টের ৪ সিনিয়র বিচারপতি। প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্র সঠিক পদ্ধতিতে মামলা ভাগ করছেন না। এমনই অভিযোগ বিচারপতি জে চেলামেশ্বর, বিচারপতি রঞ্জন গগৈ, বিচারপতি মদন লকুর, বিচারপতি কুরিয়েন জোসেফ। তাঁরা জানান, ২ মাস আগে সুপ্রিম কোর্টে কাজের ধরন নিয়ে অভিযোগ জানিয়ে প্রধান বিচারপতি মিশ্রকে চিঠি দিয়েছিলেন তাঁরা। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ মামলা তাঁদের থেকে তুলনায় জুনিয়র বিচারপতিদের এজলাসে পাঠানো হয়েছে বলেও অভিযোগ। এছাড়াও সোহরাবুদ্দিন ভুয়ো এনকাউন্টার মামলার দায়িত্বে বিচারপতি বি এইচ লোয়া’র মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন তোলেন অভিযোগকারী বিচারপতিরা। ওই মামলার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের নামও।
আরও পড়ুন... বিদ্রোহীদের ক্ষোভে আগুন লোয়ার মামলায়
আরও পড়ুন... সুপ্রিম কোর্টে ‘বিদ্রোহ’: উদ্বিগ্ন মমতা, বিচারের দাবি রাহুলের
এই ঘটনায় রবিবার সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে বিচারপতি লোয়ার ছেলে অনুজ বললেন, 'গত কয়েকদিন ধারাবাহিকভাবে নানা যন্ত্রণায় বিদ্ধ আমাদের পরিবার। অনুগ্রহ করে আমাদের হেনস্থা করবেন না। বাবার মৃত্যু নিয়ে আমাদের মনে কোনও সন্দেহ নেই। আগে আমার সন্দেহ ছিল, এখন আর নেই।'
২০১৪ সালের ১ ডিসেম্বর এক সহকর্মীর কন্যার বিয়েতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় বিচাপতি লোয়ার। সেই সময় ভুয়ো সংঘর্ষে গ্যাংস্টার সোহরাবুদ্দিনের হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলার শুনানি চলছিল তাঁর এজলাসে। লোয়া পরিবারের আইনজীবী আমীর নায়েকও জানিয়েছেন, বিচারপতি লোয়ার মৃত্যুতে কোনও সন্দেহ বা ষড়যন্ত্র দেখছে না তাঁর পরিবার।
খবরটি ইংরেজিতে পড়ুন
শুক্রবার নজিরবিহীন ভাবে সাংবাদিক বৈঠক করে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে সরব হন সুপ্রিম কোর্টের ৪ সিনিয়র বিচারপতি। প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্র সঠিক পদ্ধতিতে মামলা ভাগ করছেন না। এমনই অভিযোগ বিচারপতি জে চেলামেশ্বর, বিচারপতি রঞ্জন গগৈ, বিচারপতি মদন লকুর, বিচারপতি কুরিয়েন জোসেফ। তাঁরা জানান, ২ মাস আগে সুপ্রিম কোর্টে কাজের ধরন নিয়ে অভিযোগ জানিয়ে প্রধান বিচারপতি মিশ্রকে চিঠি দিয়েছিলেন তাঁরা। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ মামলা তাঁদের থেকে তুলনায় জুনিয়র বিচারপতিদের এজলাসে পাঠানো হয়েছে বলেও অভিযোগ। এছাড়াও সোহরাবুদ্দিন ভুয়ো এনকাউন্টার মামলার দায়িত্বে বিচারপতি বি এইচ লোয়া’র মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন তোলেন অভিযোগকারী বিচারপতিরা। ওই মামলার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের নামও।
আরও পড়ুন... বিদ্রোহীদের ক্ষোভে আগুন লোয়ার মামলায়
আরও পড়ুন... সুপ্রিম কোর্টে ‘বিদ্রোহ’: উদ্বিগ্ন মমতা, বিচারের দাবি রাহুলের
এই ঘটনায় রবিবার সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে বিচারপতি লোয়ার ছেলে অনুজ বললেন, 'গত কয়েকদিন ধারাবাহিকভাবে নানা যন্ত্রণায় বিদ্ধ আমাদের পরিবার। অনুগ্রহ করে আমাদের হেনস্থা করবেন না। বাবার মৃত্যু নিয়ে আমাদের মনে কোনও সন্দেহ নেই। আগে আমার সন্দেহ ছিল, এখন আর নেই।'
২০১৪ সালের ১ ডিসেম্বর এক সহকর্মীর কন্যার বিয়েতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় বিচাপতি লোয়ার। সেই সময় ভুয়ো সংঘর্ষে গ্যাংস্টার সোহরাবুদ্দিনের হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলার শুনানি চলছিল তাঁর এজলাসে। লোয়া পরিবারের আইনজীবী আমীর নায়েকও জানিয়েছেন, বিচারপতি লোয়ার মৃত্যুতে কোনও সন্দেহ বা ষড়যন্ত্র দেখছে না তাঁর পরিবার।
খবরটি ইংরেজিতে পড়ুন