এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: যে কোনও ব্রেকআপই কষ্টের, এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। কোনও সম্পর্কের প্রথম দিন থেকেই কেউ ধরে নেন না যে একদিন সম্পর্কে ইতি টানতে হবে। তবুও ভুল তো মানুষ মাত্রেই হয়। আমরা মানুষকে চিনতে ভুল করি। কেউ যদি আমাদের সঙ্গে জোর করে প্রতারণা করেন সেখানে আমাদের কিছুই করার থাকে না। জীবনে সুখী হওয়ার অধিকার প্রতিটা মানুষের রয়েছে। আর একটা সম্পর্ক সুন্দর করে গড়ে তুলতে গেলে সেখানে দুজনেরই ভালোবাসা প্রয়োজন। একে অন্যের পাশে থাকা প্রয়োজন। যদি এরকম হয় যে সব সময় একজনই ত্যাগস্বীকার করবেন আর অন্যজন হুকুমবাজি করবেন এরকমটা চলতে পারে না। কখনও একার হাতে একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা যায় না। সব সম্পর্কই যে প্রথম থেকে খারাপ এমনটা নয়। ভালো-মন্দ দুটো স্মৃতিই থাকে। তাই ডিভোর্স হলে একটা মানসিক কষ্ট তো থাকেই। কিন্তু সঙ্গী যখন হঠাৎ করেই আপনাকে ছেড়ে যাওয়ার কথা বলেন তখন মন থেকে যে আপনি ভেঙে পড়বেন তা বলাই বাহুল্য। তবে যিনি আপনাকে অশ্রদ্ধা করে আপনার ব্যক্তিসত্ত্বাকে অস্বীকার করে ছেড়ে চলে যেতে চাইছেন তাঁর কাছে আর যাই হোক ক্ষমা চাইবেন না। এছাড়াও আরও যা যা করবেন-
ক্ষমা চাইবেন না- যিনি জোর করে সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে যেতে চাইছেন, আপনাকে ঠকিয়েছেন তিনি আর যাই হোক ভালো মানুষ হতে পারেন না। সেই সঙ্গে এঁদের মানসিকতা থাকে অন্যের উপর দোষ চাপিয়ে দেওয়ার। ফলে কোনও ভাবেই এমন মানুষদের কাছে ক্ষমা চাইবেন না। নিজেকে ছোট করবেন না।
পরিবারের কথা ভাবুন- এখনও আমাদের সমাজে ডিভোর্সী মহিলাদের ভালো চোখে দেখা হয় না। একরকম জোর করেই দোষ চাপিয়ে দেওয়া হয় মেয়েদের উপর। শুধু তাই নয় খারাপ চোখে দেখা হয় তাঁর সন্তানদেরও। তাই যখন সম্পর্ক থেকে বেরোচ্ছেন তখন নিজের কথা ভাবুন আর পরিবারের কথা ভাবুন। সন্তানকে সব খুলে বলুন। মনের জোর রাখুন। একাই সব সামাল দিতে পারবেন।
সমাজ থেকে দূরে সরে যাবেন না- কেউ আপনার সঙ্গে থাকতে চায় না, অপমান করে ছেড়ে চলে যাচ্ছে এটা মন থেকে মেনে নেওয়া কষ্টের। কোথাও গিয়ে নিজের আত্মবিশ্বাস কমে যায়। আর তাই কখনও নিজেকে সব কিছু থেকে দূরে সরিয়ে রাখবেন না। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে সরে কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখলেই কিন্তু সমস্যার সমাধান হয় না। তবে মানুষ বুঝে মিশুন। নিজেকে ভালো রাখাটা কিন্তু একটা চ্যালেঞ্জ।
মাথা উঁচু করে বাঁচুন- ডিভোর্সেই কিন্তু সম্পর্কের শেষ নয়। জীবন নষ্ট হয়ে যাওয়া নয়। বরং এটা নিজের কাছে একরকম চ্যালেঞ্জ। মাথা উঁচু করে আপনাকে বাঁচতেই হবে। নিজের মতো করে জীবন কাটানোর সুযোগ আপনি পেয়েছেন। ঠান্ডা মাথায় সিদ্ধান্ত নিন। মন ভালো রাখার জন্য যা কিছু ভালো লাগে সে সবের মধ্যেই নিজেকে রাখুন।
ক্ষমা চাইবেন না- যিনি জোর করে সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে যেতে চাইছেন, আপনাকে ঠকিয়েছেন তিনি আর যাই হোক ভালো মানুষ হতে পারেন না। সেই সঙ্গে এঁদের মানসিকতা থাকে অন্যের উপর দোষ চাপিয়ে দেওয়ার। ফলে কোনও ভাবেই এমন মানুষদের কাছে ক্ষমা চাইবেন না। নিজেকে ছোট করবেন না।
পরিবারের কথা ভাবুন- এখনও আমাদের সমাজে ডিভোর্সী মহিলাদের ভালো চোখে দেখা হয় না। একরকম জোর করেই দোষ চাপিয়ে দেওয়া হয় মেয়েদের উপর। শুধু তাই নয় খারাপ চোখে দেখা হয় তাঁর সন্তানদেরও। তাই যখন সম্পর্ক থেকে বেরোচ্ছেন তখন নিজের কথা ভাবুন আর পরিবারের কথা ভাবুন। সন্তানকে সব খুলে বলুন। মনের জোর রাখুন। একাই সব সামাল দিতে পারবেন।
সমাজ থেকে দূরে সরে যাবেন না- কেউ আপনার সঙ্গে থাকতে চায় না, অপমান করে ছেড়ে চলে যাচ্ছে এটা মন থেকে মেনে নেওয়া কষ্টের। কোথাও গিয়ে নিজের আত্মবিশ্বাস কমে যায়। আর তাই কখনও নিজেকে সব কিছু থেকে দূরে সরিয়ে রাখবেন না। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে সরে কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখলেই কিন্তু সমস্যার সমাধান হয় না। তবে মানুষ বুঝে মিশুন। নিজেকে ভালো রাখাটা কিন্তু একটা চ্যালেঞ্জ।
মাথা উঁচু করে বাঁচুন- ডিভোর্সেই কিন্তু সম্পর্কের শেষ নয়। জীবন নষ্ট হয়ে যাওয়া নয়। বরং এটা নিজের কাছে একরকম চ্যালেঞ্জ। মাথা উঁচু করে আপনাকে বাঁচতেই হবে। নিজের মতো করে জীবন কাটানোর সুযোগ আপনি পেয়েছেন। ঠান্ডা মাথায় সিদ্ধান্ত নিন। মন ভালো রাখার জন্য যা কিছু ভালো লাগে সে সবের মধ্যেই নিজেকে রাখুন।