এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: করোনা পরিস্থিতি এবং ছাত্রছাত্রীদের কথা মাথায় রেখে এক বড় সিদ্ধান্ত নিল Central Board of Secondary Education বা CBSE। দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির যে সকল পড়ুয়ারা করোনা অতিমারীর কারণে তাঁদের বাবা-মা অথবা অভিভাবককে হারিয়েছেন, এবছর তাঁদের পরীক্ষা দেওয়ার অথবা নাম রেজিস্ট্রেশনের জন্য কোনও ফি জমা করতে হবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে এই সর্বভারতীয় বোর্ড।
ছাত্রছাত্রীদের উপর করোনা অতিমারীর প্রভাবের কথা মাথায় রেখেই ২০২১-২২ সেশনের পড়ুয়াদের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বোর্ড। এই প্রসঙ্গে CBSE-র Examination Controller সন্যম ভরদ্বাজ জানিয়েছেন, যে সকল পড়ুয়াদের বাবা-মা দুজনই করোনা অতিমারীতে প্রাণ হারিয়েছেন অথবা যে সকল ছাত্রছাত্রীদের বাবা-মায়ের মধ্যে বেঁচে থাকা একজন/অভিভাবক করোনার জন্য প্রাণ হারিয়েছেন, সেই সকল পড়ুয়াদের কোনও ফি জমা করতে হবে না।
প্রতি বছর দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার্থীদের তালিকা বোর্ডকে পাঠায় সব স্কুল। এই ধরণের যদি কোনও পরীক্ষার্থী স্কুলে থেকে থাকেন, সেক্ষেত্রে নামের তালিকা পাঠানোর সময় সেই ছাত্র অথবা ছাত্রীর নাম বোর্ডকে পাঠাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে স্কুলগুলিকে। সব তথ্য ভালো করে যাচাই করে এই তালিকা পাঠাবে স্কুল।
উল্লেখ্য, এই বছর থেকে পরীক্ষার নতুন নিয়ম চালু করেছে CBSE। এই নতুন নিয়মে এবার থেকে দুটি টার্মে ভাগ করা হয়েছে বোর্ডের পরীক্ষা। প্রতিটি টার্মে সিলেবাসের ৫০ শতাংশ থেকে প্রশ্ন করা হবে পরীক্ষার্থীদের। প্রথম টার্মটি নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে হবে। এরপর দ্বিতীয় টার্মটি হবে মার্চ-এপ্রিল মাসে।
গত ২০২০ এবং ২০২১ সালে করোনা অতিমারীর জন্য পরীক্ষা বাতিল করতে বাধ্য হয় CBSE। পরীক্ষার ফলাফল বার করার জন্য অবজেক্টিভ ক্রাইটেরিয়নের ঘোষণা করা হয়। এই অবজেক্টিভ ক্রাইটেরিয়নের মাধ্যমে স্কুলেই বসানো হয় পরীক্ষার্থীদের নম্বর। স্কুলের ইন্টারনাল পরীক্ষার নম্বর, প্রি বোর্ড পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর এবং প্রজেক্টের নম্বরের উপর ভিত্তি করে ছাত্রছাত্রীদের বোর্ডের নম্বর প্রদান করা হয়। তবে, যে সকল পড়ুয়া এই পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে সন্তুষ্ট নন, তাঁদের খাতায়-কলমে পরীক্ষায় বসারও অনুমতি দেয় CBSE। করোনা অতিমারীর প্রকোপ কিছুটা কমায় গত ২৫ অগাস্ট এই পরীক্ষা শুরু হয়। চলে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
ছাত্রছাত্রীদের উপর করোনা অতিমারীর প্রভাবের কথা মাথায় রেখেই ২০২১-২২ সেশনের পড়ুয়াদের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বোর্ড। এই প্রসঙ্গে CBSE-র Examination Controller সন্যম ভরদ্বাজ জানিয়েছেন, যে সকল পড়ুয়াদের বাবা-মা দুজনই করোনা অতিমারীতে প্রাণ হারিয়েছেন অথবা যে সকল ছাত্রছাত্রীদের বাবা-মায়ের মধ্যে বেঁচে থাকা একজন/অভিভাবক করোনার জন্য প্রাণ হারিয়েছেন, সেই সকল পড়ুয়াদের কোনও ফি জমা করতে হবে না।
প্রতি বছর দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার্থীদের তালিকা বোর্ডকে পাঠায় সব স্কুল। এই ধরণের যদি কোনও পরীক্ষার্থী স্কুলে থেকে থাকেন, সেক্ষেত্রে নামের তালিকা পাঠানোর সময় সেই ছাত্র অথবা ছাত্রীর নাম বোর্ডকে পাঠাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে স্কুলগুলিকে। সব তথ্য ভালো করে যাচাই করে এই তালিকা পাঠাবে স্কুল।
উল্লেখ্য, এই বছর থেকে পরীক্ষার নতুন নিয়ম চালু করেছে CBSE। এই নতুন নিয়মে এবার থেকে দুটি টার্মে ভাগ করা হয়েছে বোর্ডের পরীক্ষা। প্রতিটি টার্মে সিলেবাসের ৫০ শতাংশ থেকে প্রশ্ন করা হবে পরীক্ষার্থীদের। প্রথম টার্মটি নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে হবে। এরপর দ্বিতীয় টার্মটি হবে মার্চ-এপ্রিল মাসে।
গত ২০২০ এবং ২০২১ সালে করোনা অতিমারীর জন্য পরীক্ষা বাতিল করতে বাধ্য হয় CBSE। পরীক্ষার ফলাফল বার করার জন্য অবজেক্টিভ ক্রাইটেরিয়নের ঘোষণা করা হয়। এই অবজেক্টিভ ক্রাইটেরিয়নের মাধ্যমে স্কুলেই বসানো হয় পরীক্ষার্থীদের নম্বর। স্কুলের ইন্টারনাল পরীক্ষার নম্বর, প্রি বোর্ড পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর এবং প্রজেক্টের নম্বরের উপর ভিত্তি করে ছাত্রছাত্রীদের বোর্ডের নম্বর প্রদান করা হয়। তবে, যে সকল পড়ুয়া এই পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে সন্তুষ্ট নন, তাঁদের খাতায়-কলমে পরীক্ষায় বসারও অনুমতি দেয় CBSE। করোনা অতিমারীর প্রকোপ কিছুটা কমায় গত ২৫ অগাস্ট এই পরীক্ষা শুরু হয়। চলে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।